আমেরিকান যুবতী গর্ভবতী নাবালক কে ধর্ষণ করার পর, তারপর…

সোশ্যাল মিডিয়া মানুষ এখন ওতপ্রোতভাবে যুক্ত, মানুষ যখন প্রতিমুহূর্তের আপডেট দেয় এই সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার ফলে আমরা পৃথিবীর কোনায় কোনায় কি ঘটে চলেছে প্রতি মুহূর্তের আপডেট পাই। (World News : Brittni Gray from US rapes a 14 years old minor boy and becomes pregnant so police arrests her)

একসময়ের সংবাদমাধ্যম, টিভি-রেডিও এ সমস্ত কিছুই শুধু একমাত্র গণমাধ্যম কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া এত শক্তপোক্ত একটা মাধ্যমে পরিণত হয়েছে ,বিগত এক বছর ধরে। করোনাকালে মানুষ ঘর বন্দী দশা কাটিয়ে সে একঘেয়েমি জীবন একটু বাঁচার রসদ যুগিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া। মানুষ তখন সোশ্যাল মিডিয়া কি হাতিয়ার করেছিল, সেই থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া একটি উন্নত মানের প্লাটফর্মে পরিণত হয়েছে । (14 bochor er nabalok ke dhorshon kore pregnant gobhoboti hoye gelo Britni Gray so police take greftar korlo)

সম্প্রতি এই সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি ঘটনা খুবই চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে তা হল, ১৪ বছরের নাবালককে ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য অপরাধের জেরে তেইশ বছরের এক তরুণীকে গ্রেফতার করেছে আমেরিকার পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার আরকানসাস। আরকানসাস থাকেন এই ব্রিটিনীই, সেই সম্বন্ধে আরও জানা গেছে যে চোদ্দো বছরের ওই নাবালকের সাথে যৌন সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন ওই ব্রিটনি দুই হাজার কুড়ি সাল থেকে তিনি নাবালকের সঙ্গে সম্পর্ক এর কথা প্রকাশ পায়।

এই সময়ে ওখানকার ই এক ব্যক্তি শিশু নিগ্রহ নাম্বারে ফোন করে ওই বৃটিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানান। আবার ২০২০ সালে অপর এক ব্যক্তি দাবি করেন তিনি নাবালকের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে দেখেছেন, এমনকি তিনি পুলিশের কাছে এ বিষয়ে সাক্ষ্য দেন এবং সাক্ষ্য দিয়ে তিনি বলেন এক বছরের বেশি সময় ধরে ওই ২৩ বছরের ব্রিটিনী ১৪ বছরের নাবালকের সঙ্গে সম্পর্ক রাখছে এবং সেই সম্পর্কের জেরে ব্রিটনি আজ অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন।

এরপর অবশ্যই ব্রিটনির মেডিকেল পরীক্ষা করা হয় তাতে ধরা পড়ে যে তিনি সত্যিই অন্তঃসত্ত্বা। তার বিরুদ্ধে নাবালককে যৌননিগ্রহের আরোপে পুলিশ তাকে পয়লা মার্চ গ্রেপ্তার করে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হয়। তবে গত বৃহস্পতিবার তাকে 5 হাজার ডলারের বিনিময় জামিন দেয়া হয়, যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩ লক্ষ ৬৬ হাজার টাকা।

যদিও তাকে জানানো হয় যে আগামী ২৩ শে এপ্রিল তাকে আদালতে হাজিরা দিতে হবে। সমস্ত কিছুই জানা গিয়েছে সেই দেশেরই একটি সংবাদ মাধ্যমের মাধ্যমে। সবকিছু মিলিয়ে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক বিকৃতি একটি ছবি স্পষ্ট হয়ে উঠছে, আমাদের সমাজে তা নিয়ে কোনো দ্বিধা নেই।