বিনোদনসর্বশেষ

সায়ক এবং দিয়া সাধারণ অভিনেতা-অভিনেত্রী হয়েও মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার

বর্তমানে আমরা যে অবস্থায় দাঁড়িয়ে রয়েছে সেখানে জাতপাত অথবা ধর্ম নিয়ে কোথাও বিভেদ নেই, রয়েছে শুধু অক্সিজেন নিয়ে বাঁচার লড়াই। একের পরে এক করোনা আক্রান্ত রোগী রীতিমতো অক্সিজেনের জন্য লড়াই করে চলেছে। যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ অথবা মহামারী যেকোনো সমাজকে শেষ করে দেয়। এই কথা আরো একবার প্রমাণিত হয়ে গেল করোনা মহামারী আসার পর। তবে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এগিয়ে এসেছেন বহু মানুষ। তার মধ্যে রয়েছেন বেশ কিছু সেলিব্রিটি। (Tollwood News: actor Sayak and Diya Chakraborty are going to help general people)

পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় থেকে শুরু করে অভিনেতা রিতব্রত মুখোপাধ্যায়, ফ্যাশন ডিজাইনার অভিষেক রায় থেকে শুরু করে গায়ক রুপম ইসলাম সকলেই সাধ্যমত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য চেষ্টা করে চলেছেন। কেউ অক্সিজেনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন তো কেউ হাসপাতালের বেডের।

https://www.facebook.com/photo.php?fbid=1815834198585057&set=a.107235952778232&type=3

এমত অবস্থায় আরো দুই জন এগিয়ে এলেন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন সায়ক চক্রবর্তী। আমরা তাকে টেলিভিশনের পর্দায় মাঝে মাঝেই দেখি। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি সম্প্রতি লিখেছেন, যেমন করে ধারাবাহিক এখন তিনি করছেন না। কিন্তু যেটুকু টাকা তিনি জমিয়েছেন তা দিয়ে তিনি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন।

যদি কোন ব্যক্তির কাজ না থাকে এবং তাদের বাড়িতে করণা আক্রান্ত রোগী থাকে, তাহলে কার সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা তিনি বলেছেন। তিনি নিজে তার বাড়িতে খাবার দিয়ে আসবেন।

https://www.facebook.com/diya.chakraborty.503/posts/1895379003952163

দ্বিতীয় জন হলেন বিখ্যাত রানী রাসমণি ধারাবাহিকের বড় মেয়ে পদ্মমণি ওরফে দিয়া চক্রবর্তী। তিনি সকলকে অনুরোধ করেছেন যে, এই সময় কেউ খালি পেটে ঘুমাতে যাবেন না। দরকার হলে তার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। কিছু না পারলেও নুডুলস পাউরুটি অথবা দুধের ব্যবস্থা তিনি করে দেবেন।

শায়ক এবং দিয়ার মতো এগিয়ে এসেছেন বহু মানুষ। এই ভাবেই যদি মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়ায়, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা সহজেই করোনা র মত মহামারী কে হারাতে পারবো বলেই মনে করছেন সকলে।

actor sayak and diya chakraborty are going to help general people
সায়ক এবং দিয়া সাধারণ অভিনেতা-অভিনেত্রী হয়েও মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার