ভাইরাল হলো তৃণা সাহা এবং তার ননদের নাচের ঠুমকো
স্টার জলসায় খরকুটো ধারাবাহিকে যৌথ পরিবারে প্রত্যেকটা মানুষ একে অপরকে ভালোবাসায় বেধে এগিয়ে যায় সেটাই দেখানো হয়েছে। যৌথ ফ্যামিলির আনন্দ উৎসব সমস্ত কিছু কি রকমের হয় সেগুলোও ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই ধারাবাহিকটিতে। ধারাবাহিকের যৌথ পরিবারের শান্তশিষ্ট ছেলে সৌজন্য একজন সাইন্টিস্ট, সুতরাং ভাবাই যায় যে কতটা শান্ত হয়ে থাকে তিনি জীবনে । (Bangla Serial News : Dance video of Khorkuto serial actress Trina Saha Gungun and her sister in law Sonal Mishra goes viral)
একবার ভাবুনতো এইরকম একটি মানুষের জীবনে যদি ছন্নছাড়া, চঞ্চল, দিশাহীন একটি মেয়ে এসে পড়ে তবে সেটা কি রকমের মজাদার হবে। সেইরকমই হল জীবনে এলো গুনগুন ওরফে তৃণা। যদিও বিয়েটা দুই পরিবারের সম্মতি অনুযায়ী হয়েছে। তবে দুই পরিবারের আড়ালে সৌজন্য এবং গুনগুন দুজনেই বিয়েটাকে দেখছেন একটি কনট্রাক এর মতই, যেখানে রয়েছে কিছু শর্ত।
যাইহোক সৌজন্য এবং গুনগুনের কিছুদিন আগে বিয়ের পর্ব শেষ হলো তবে শেষ হলোনা মজার মজার ঘটনা। নানান কীর্তি করে চলেছে খরকুটোর এই চঞ্চল বৌমা। বিয়ের মন্ডপের নাচা থেকে ঘরে প্রবেশ পর্যন্ত তার নাচার নানারকম কীর্তি দর্শকরা দেখেছে। এমনকি রিসেপশনের দিনেও নাচ করলেন শ্বশুরবাড়ির প্রত্যেকটি মানুষের সঙ্গে। এখন দেখে মনে হচ্ছে সৌজন্যে আস্তে আস্তে পছন্দ করতে শুরু করেছে এই জেদি একগুঁয়ে চঞ্চল মেয়ে গুনগুনকে। তাই একটি এপিসডে তাকে বলতে শোনা যায়,” পাগল হলেও হবে কি মনটা মেয়েটার বেশ ভালো”।
তাই বোঝাই যাচ্ছে আগামী পর্বগুলোতে যথেষ্ট প্রেম হতে চলেছে এই জুটির মধ্যে । এখন দেখার বিষয় কে এই ভালবাসার কথা স্বীকার করে। এইতো গেল তৃণার রিল লাইফের গল্প তবে খুব তাড়াতাড়ি বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে বাস্তব জীবনে তৃনা। চলতি বছরেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে সে। খবর সূত্রে জানা যায় তৃণা এবং নীল দুজনার প্রেম প্রায় ১০বছরের।
তাই এইবার এ ভালোবাসা পূর্ণতা পেতে চলেছে। জানা গেছে যে বিয়ের পর হানিমুনে তারা গ্রীসে ঘুরতে যাবেন। আইবুড়ো ভাতের পর্ব তিনি প্রায় শুরু করে দিয়েছেন। বিয়ের মাত্র দেড় মাস বাকি। তবে খড়কুটো ধারাবাহিকের শুটিং চলাকালীন তাকে দেখা যায় খরকুটর ননদের সঙ্গে নাচ করতে। তার পরনে ছিল একটি লাল রঙের ফ্রক, জ্যাকেট মাথায় ছিল সিঁদুর। হিন্দি গানে তুমুল নেচে দুজনাই তাক লাগিয়ে দিলেন সকলকে। এরকম একটি নাচ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পেতে যথেষ্ট ভাইরাল হয়ে গেল।
